জীবিত না মৃত! কোন দলে’
শোষনের কোন দ্বিতীয় অনুশব্দ নেই?
পায়তারা করে বেড়ানো কথাগুলো মনে নেই?
এক রাজ্য জাহির করা কথা গুলোর মত –
স্বাধীন কথা গুলো কেঁড়ে নিয়েছে যারা।
তাদের সাথে মিছিলে কি করো; স্বপ্ন খুঁজ?
কখনও কখনও শোষণের থেকে জীবন বড় হয়।
জীবনের কোন অনুশব্দ নেই!
জীবত না মৃত! কোন দলে –
আঙুলের ছাপ রচনা করে গড় ইতিহাস
রচনা কর বাকস্বাধীনতার মৃত্যু।
যে স্বাধীনতা এঁকে রক্তের বলয়ে রচনা করা
শক্তিমত্তার বার্তা চালাচ্ছে যারা।
তাদের সাথে মিছিলে কি কর?
নিজেকে গড়ে তোল! না নিজেকে জাহির কর।
শক্তিমত্তার প্রলোভন দেখিয়েছে অতীত ছোবল।
আর না; অনেক হয়েছে।
এবার থামো; ক্যালকুলেশন করে করে দিন শেষে
কোথায় গিয়ে থামো, এ্যালকাহলের দোকানে।
এত নেশা, এত মরণ নেশা তোদের।
নেশায় পড়ে ভুলে যাস মানুষ না জীব!
মৃত্যুর রক্ত খেলা বন্ধ কর।
নতুবা তোদের অস্তিত্ব অস্বীকার করে;
একদিন বাংলা ঘিরে রচনা হবে সোনালী
ফসল, সাম্য আর স্বচ্ছতার গান গাইবে।
কৃষকেরা আঙ্গুলের ছোঁয়ায় প্রাণ ফিরে পাবে
আবারো মানচিত্রে প্রাণের বাংলা ।।
—
‘আবরার! আর বিষন্ন চিরকুটের ছেড়া অংশ হতে’
221 total views, 1 views today